22 তোমরা তাদের ভয় কোরো না; তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ নিজে তোমাদের হয়ে যুদ্ধ করবেন।’
23 “সেই সময় আমি মাবুদকে মিনতি করে বলেছিলাম,
24 ‘হে আল্লাহ্ মালিক, তুমি যে কত মহান এবং শক্তিশালী তা তোমার গোলামকে দেখাতে শুরু করেছ। বেহেশতে বা দুনিয়াতে কোন্ দেবতা আছে যে, তুমি যে সব কাজ করেছ তা করতে পারে এবং তুমি যে শক্তি দেখিয়েছ তা দেখাতে পারে?
25 জর্ডান নদী পার হয়ে গিয়ে ঐ চমৎকার দেশটা, অর্থাৎ ঐ পাহাড়ী দেশটা আর লেবানন আমাকে দেখতে দাও।’
26 “কিন্তু তোমাদের দরুন মাবুদ আমার উপর বিরক্ত হওয়াতে আমার কথা তিনি শুনলেন না। তিনি বললেন, ‘যথেষ্ট হয়েছে। এই বিষয়ে আমাকে আর বোলো না।
27 তুমি পিস্গার চূড়ায় উঠে উত্তর-দক্ষিণ ও পূর্ব-পশ্চিমে চেয়ে দেখ। জর্ডান নদী পার হয়ে যখন তোমার যাওয়া হবে না তখন নিজের চোখে দেশটা একবার দেখে নাও।
28 ইউসাকে কি করতে হবে তা তুমি তাকে বলে দাও; তাকে উৎসাহ ও সাহস দাও, কারণ সে-ই আগে আগে গিয়ে লোকদের পার করে নিয়ে যাবে এবং যে দেশটা তুমি দেখতে যাচ্ছ তা তাদের দিয়ে অধিকার করাবে।’