15 “তুর পাহাড়ে যেদিন মাবুদ আগুনের মধ্য থেকে তোমাদের কাছে কথা বলেছিলেন সেই দিন তোমরা কোন চেহারা দেখতে পাও নি। সেইজন্য তোমরা নিজেদের উপর খুব কড়া নজর রাখবে,
16 যাতে তোমরা কুপথে গিয়ে পূজার উদ্দেশ্যে কোন মূর্তি খোদাই না কর কিংবা কোন চেহারার মূর্তি তৈরী না কর- তা পুরুষের বা স্ত্রীলোকেরই হোক,
17 কিংবা মাটির উপরকার কোন জন্তুর বা আকাশে উড়ে বেড়ানো কোন পাখীরই হোক,
18 কিংবা বুকে-হাঁটা কোন প্রাণীর বা পানির নীচের কোন মাছেরই হোক।
19 আসমানের দিকে তাকিয়ে সূর্য, চাঁদ ও তারা, এক কথায় আসমানে সাজিয়ে রাখা সমস্ত আলোদানকারী জিনিসগুলো যখন তোমাদের চোখে পড়বে তখন দুনিয়ার সমস্ত জাতিকে দেওয়া তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্র এই সব জিনিসগুলোকে সেবা এবং পূজা করে তোমরা বিপথে চলে যেয়ো না।
20 মনে রেখো, মাবুদ তোমাদের বেছে নিয়েছেন এবং লোহা গলানো হাপরের মত যে মিসর দেশ সেখান থেকে তোমাদের বের করে এনেছেন যেন তোমরা তাঁরই বান্দা হতে পার, আর তোমরা এখন তা-ই হয়েছ।
21 “তোমাদের দরুন মাবুদ আমার উপর রাগ করলেন। তিনি কসম খেয়ে বলেছিলেন যে, সম্পত্তি হিসাবে যে চমৎকার দেশটা তোমাদের মাবুদ আল্লাহ্ তোমাদের দিতে যাচ্ছেন, জর্ডান নদী পার হয়ে আমার সেখানে যাওয়া হবে না।