4 রব্শাকি তাঁদের বললেন, “তোমরা হিষ্কিয়কে এই কথা বল, বাদশাহ্দের বাদশাহ্ আসেরিয়ার বাদশাহ্ এই কথা বলেন, তুমি যে সাহস করছো, সে কেমন সাহস?
5 আমি বলি, তোমার যুদ্ধের বুদ্ধি ও পরাক্রম কথার কথা মাত্র; বল দেখি, তুমি কার উপরে নির্ভর করে আমার বিরুদ্ধে গেলে?
6 দেখ, তুমি ঐ থেৎলা নলরূপ লাঠি, অর্থাৎ মিসরের উপরে নির্ভর করছো; কিন্তু যে কেউ তার উপরে নির্ভর করে, সে তার হাতে ফুটে তা বিদ্ধ করে; যত লোক মিসরের বাদশাহ্ ফেরাউনের উপরে নির্ভর করে, তাদের পক্ষে সেও সেই রকম।
7 আর যদি আমাকে বল, আমরা আমাদের আল্লাহ্ মাবুদের উপর নির্ভর করি, তবে তিনি কি সেই আল্লাহ্ নন, যাঁর উচ্চস্থলী ও সমস্ত কোরবানগাহ্ হিষ্কিয় দূর করেছে এবং এহুদা ও জেরুশালেমের লোকদের বলেছে, ‘তোমরা এই কোরবানগাহ্র কাছে সেজ্দা করবে’?
8 তুমি একবার আমার প্রভু আসেরিয়ার বাদশাহ্র কাছে পণ কর; আমি তোমাকে দুই হাজার ঘোড়া দেব, যদি তুমি ঘোড়সওয়ার দিতে পার।
9 তবে কেমন করে আমার প্রভুর ক্ষুদ্রতম গোলামদের মধ্যে এক জন সেনাপতিকে হটিয়ে দেবে এবং সমস্ত রথ ও ঘোড়সওয়ারদের জন্য মিসরের উপরে ভরসা করবে?
10 বল দেখি, আমি কি মাবুদের সম্মতি ছাড়া এই দেশ ধ্বংস করতে এসেছি? মাবুদই আমাকে বলেছেন, তুমি ঐ দেশে গিয়ে সেটি ধ্বংস কর।”