35 যেন নবীর মধ্য দিয়ে নাজেল হওয়া এই কালাম পূর্ণ হয়,“আমি দৃষ্টান্ত কথায় আপন মুখ খুলবো,দুনিয়ার আরম্ভের সময় থেকে যা যা গুপ্তআছে,সেসব ব্যক্ত করবো।”
36 তখন তিনি লোকদেরকে বিদায় করে বাড়িতে আসলেন। আর তাঁর সাহাবীরা কাছে এসে তাঁকে বললেন, ক্ষেতের শ্যামা-ঘাসের দৃষ্টান্তটি আমাদেরকে স্পষ্ট করে বলুন।
37 জবাবে তিনি বললেন, যিনি ভাল বীজ বপন করেন, তিনি ইবনুল-ইনসান।
38 ক্ষেত হল দুনিয়া; ভাল বীজ হল বেহেশতী-রাজ্যের সন্তানেরা;
39 শ্যামাঘাস সেই শয়তানের সন্তানরা; যে দুশমন তা বুনেছিল, সে শয়তান; কর্তনের সময় যুগের শেষ সময়; কর্তনকারীরা ফেরেশতা।
40 অতএব যেমন শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া যায়, তেমনি যুগের শেষ সময়ে হবে।
41 ইবনুল-ইনসান নিজের ফেরেশতাদেরকে প্রেরণ করবেন; তাঁরা তাঁর রাজ্য থেকে যারা অন্যদের গুনাহ্ করায় তাদের সকলকে ও দুর্বৃত্তদেরকে সংগ্রহ করবেন,