26 লাবন বললেন, “বড় মেয়ের আগে ছোট মেয়ের বিয়ে দেওয়া আমাদের দেশের নিয়ম নয়।
27 তুমি এই বিয়ের উৎসব-সপ্তাটা পার হতে দাও। তারপর অন্য মেয়েটিকেও তোমাকে দেওয়া হবে। তবে তার জন্য তোমাকে আরও সাত বছর আমার কাজ করতে হবে।”
28 যাকোব তাঁর কথা মেনে নিয়ে সেই উৎসব-সপ্তাটা শেষ করলেন। তারপর লাবন তাঁর মেয়ে রাহেলকেও যাকোবের সংগে বিয়ে দিলেন,
29 আর তাঁর দাসী বিল্হাকে রাহেলের দাসী হিসাবে দিলেন।
30 যাকোব রাহেলের সংগেও থাকলেন। তিনি লেয়ার চেয়ে রাহেলকে বেশী ভালবাসতেন। এর পর তিনি আরও সাত বছর লাবনের অধীনে কাজ করলেন।
31 লেয়াকে অবহেলা করা হচ্ছে দেখে সদাপ্রভু তাঁকে গর্ভধারণ করবার ক্ষমতা দিলেন, কিন্তু রাহেল বন্ধ্যা হয়ে রইলেন।
32 লেয়া গর্ভবতী হলেন এবং তাঁর একটি ছেলে হল। তিনি ছেলেটির নাম রাখলেন রূবেণ (যার মানে “ঐ দেখ, একটি ছেলে”), কারণ তিনি বলেছিলেন, “সদাপ্রভু আমার দুঃখ দেখেছেন, তাই এখন থেকে আমার স্বামী নিশ্চয়ই আমাকে ভালবাসবেন।”