23 যিহূদা বলল, “তাহলে ঐ জিনিসগুলো ওর কাছেই থাক্, না হলে লোকে আমাদের নিয়ে ঠাট্টা-তামাশা করবে। তা ছাড়া ছাগলের বাচ্চাটা তো আমি পাঠিয়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু তুমি তাকে খুঁজে পাও নি।”
24 এর প্রায় তিন মাস পরে যিহূদা শুনতে পেল যে, তার ছেলের বউ তামর ব্যভিচার করেছে, আর তার ফলে সে এখন গর্ভবতী হয়েছে। এই কথা শুনে যিহূদা বলল, “ওকে বের করে এনে পুড়িয়ে ফেলা হোক।”
25 তামরকে যখন বের করে আনা হচ্ছিল তখন সে তার শ্বশুরকে বলে পাঠাল, “আমার গর্ভে যাঁর সন্তান আছে এই সব জিনিস তাঁর।” তারপর সে বলল, “দয়া করে একবার পরীক্ষা করে দেখবেন কি, এই দড়ি সুদ্ধ সীলমোহরখানা ও লাঠিটা কার?”
26 যিহূদা সেগুলো চিনতে পেরে বলল, “সে তো তাহলে আমার তুলনায় অনেক ভাল, কারণ আমার ছেলে শেলার সংগে আমি তার বিয়ে দিই নি।” এর পর সে আর কখনও তামরের সংগে শোয় নি।
27 সন্তান প্রসবের সময় দেখা গেল তামরের গর্ভে যমজ সন্তান রয়েছে।
28 প্রসবের সময় একটি সন্তান তার হাত বের করল। তখন ধাত্রী একটা লাল সুতা তার হাতে বেঁধে দিয়ে বলল, “এটির জন্ম আগে হল।”
29 কিন্তু আশ্চর্য এই যে, সেই সন্তানটি যখন তার হাত ভিতরে টেনে নিল তখনই তার ভাই বের হয়ে আসল। তখন ধাত্রী বলল, “কি করে তুমি বাধা ভেংগে বেরিয়ে আসলে?” এইজন্য তার নাম রাখা হল পেরস (যার মানে “বাধা ভাংগা”)।