29 যোষেফ তাঁর বাবা ইস্রায়েলের সংগে দেখা করবার জন্য তাঁর রথ সাজিয়ে নিয়ে গোশনে গেলেন। বাবার সংগে দেখা হতেই তিনি তাঁর গলা জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষণ কাঁদলেন।
30 পরে ইস্রায়েল যোষেফকে বললেন, “তুমি যে এখনও বেঁচে আছ তা আমি নিজের চোখেই দেখলাম। এখন আমি মরতে প্রস্তুত আছি।”
31 এর পর যোষেফ তাঁর ভাইদের ও তাঁর বাবার পরিবারের অন্যান্য লোকদের বললেন, “আমি ফরৌণের কাছে গিয়ে বলব, ‘আমার ভাইয়েরা ও আমার বাবার বংশের লোকজন কনান দেশ থেকে আমার কাছে এসেছেন।
32 পশুপালনই তাঁদের কাজ; তাঁরা ছাগল-ভেড়া চরান, আর সেইজন্য সংগে করে তাঁরা তাঁদের ছাগল, ভেড়া, গরু ও সমস্ত জিনিসপত্র এনেছেন।’
33 ফরৌণ তোমাদের ডেকে যখন জিজ্ঞাসা করবেন, ‘আপনারা কি কাজ করেন? ’
34 তখন তোমরা বলবে, ‘আপনার এই দাসেরা ও তাদের পূর্বপুরুষেরা ছোটকাল থেকে এই পর্যন্ত পশু পালন করে আসছে।’ তাতে তোমরা গোশনে বাস করবার অনুমতি পাবে। যারা ছাগল-ভেড়া চরায় মিসরীয়েরা তাদের ঘৃণার চোখে দেখে।”